অনেকটা সংগোপনেই চলে গেলেন ২০০৭ সালের ‘লাক্স-চ্যানেল আই সুপার স্টার’
প্রতিযোগিতায় সেরা দশের তারকা সুমাইয়া আসগর রাহা। গত শুক্রবার রাতে নিজ
বাসায় মারা গেছেন রাহা। শনিবার বিকেলে রাজধানীর আজিমপুর কবরস্থানে তাঁকে
দাফন করা হয়েছে। জানিয়েছেন রাহার বাবা শেখ মো. আলী আজগর।
আজ রোববার দুপুরে মোহাম্মদপুর চাঁন মিয়া হাউজিঙে রাহাদের বাসায় শেখ মো.
আলী আসগরের সঙ্গে কথা হয়। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর মেয়ে হূদযন্ত্রের
ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন। তিনি বলেন, ‘শুক্রবার রাত আটটা নাগাদ রাহা
বাসায় ফেরে। এরপর সে তার নিজের ঘরে চলে যায়। শনিবার সকালে তার কোনো সাড়া
শব্দ না পেয়ে চাবি দিয়ে তার ঘরের দরজা খোলা হয়। তখন বিছানায় থাকা
রাহাকে ডাকাডাকি করে কোনা সাড়া না পেয়ে আমরা সকাল সাড়ে আটটার দিকে
মহল্লার একজন চিকিত্সককে নিয়ে আসি। সেই চিকিত্সক জানান, রাহা ঘণ্টা তিনেক
আগেই হূদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছে। এরপর আমরা তাঁকে দ্রুত সিটি
হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানেও চিকিত্সকেরা একই কথা বলেছেন।’
তবে রাহার বাবা চিকিত্সক কিংবা কোনো হাসপাতালের দেওয়া রাহার মৃত্যু সংক্রান্ত সনদ দেখাতে পারেননি।
এদিকে রাহার প্রতিবেশীদের মতে, রাহা আত্মহত্যা করেছেন। আবার দাফন করার আগে
আজিমপুর কবরস্থানের অফিসে জানানো হয়েছে, রাহা হাঁপানির সমস্যায় ভুগছিলেন।
ওদিকে সিটি হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, শনিবার তাঁরা রাহা বা
এ ধরনের কোনো রোগী পাননি।
মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক জানিয়েছেন, রাহার মৃত্যু সংক্রান্ত কোনো তথ্য তাঁদের কাছে নেই।
উল্লেখ্য, ২০০৭ সালে লাক্স তারকা প্রতিযোগিতায় সেরা দশে ছিলেন রাহা। তার
উল্লেখযোগ্য ধারাবাহিক নাটকের মধ্যে রয়েছে- হুমায়ূন আহমেদের পরিচালনায়
‘জল তরঙ্গ’, সালাউদ্দিন লাভলুর ‘স্বপ্নবাজার’, মাসুদ সেজানের ‘পুতুল খেলা’ ও
‘পাটিগণিত’, রেদওয়ান রনির ‘উচ্চতর শারীরিক বিজ্ঞান’ ও ‘লাকি থারটিন’,
শরাফ আহমেদ জীবনের ‘কামিং সুন’ এবং এক খণ্ডের নাটক ‘এমন দেশটি কোথাও খুঁজে
পাবে নাকো তুমি’, ‘জিম্মি’, ‘যত চিনি তত মিষ্টি’, ‘কাজী অফিস’, ‘ফোরটি টু
মিনিটস’, ‘মেঘ ডেকেছে বেলায় বেলায়’, ‘টাইম বোম’।
বর্তমানে আরটিভিতে প্রচারিত হচ্ছে শেখ সেলিমের পরিচালনায় ‘মাকড়সা’ ও মাছরাঙা টিভিতে আতিক রহমানের পরিচালনায় ‘ইউনিভার্সিটি’।
Sunday, March 24, 2013
Saturday, March 23, 2013
সঞ্জয়ের পর ফাঁসছেন সালমান!
বলিউডের ‘ব্যাড বয়’ তকমা পাওয়া অন্যতম দুই তারকা সালমান খান এবং সঞ্জয়
দত্ত। বাড়িতে অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে ২০ বছর আগের এক মামলায় সম্প্রতি
পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে সঞ্জয়কে। এদিকে বিরল প্রজাতির
বন্যপ্রাণী চিঙ্কারা হত্যার দায়ে ১৫ বছর আগের এক মামলায় ফেঁসে যেতে পারেন
সালমান। আজ ২৩ মার্চ যোধপুর আদালতে মামলাটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মামলাটির শুনানিতে আজ যোধপুর আদালতে হাজির হয়েছিলেন সালমান বাদে বাকি চার অভিযুক্ত তারকা সাইফ আলী খান, টাবু, সোনালি বেন্দ্রে এবং নীলম। ট্রাইজেমিনাল নিউর্যালজিয়া রোগের চিকিত্সার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করায় হাজিরা দিতে পারেননি সালমান। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে জিনিউজব্যুরো।
মামলার পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৭ এপ্রিল। অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের ৫১ ধারায় সালমানকে সাজা প্রদান করা হবে। আর বাকি অভিযুক্তদের সাজা প্রদান করা হবে ইন্ডিয়ান পেনাল কোডের ১৪৯ ধারায়। মামলার রায়ে প্রত্যেক তারকাকে অন্তত ছয় বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হতে পারে।
১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং চলাকালে বিরল প্রজাতির চিঙ্কারা ও ব্ল্যাকবাক হরিণ শিকারে মেতে ওঠেন ছবিটির পাঁচ অভিনয়শিল্পী সালমান, সাইফ, টাবু, সোনালি এবং নীলম। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে মামলা হয়।
রাজস্থানের ভাওয়াড় গ্রামে দুটি চিঙ্কারা হত্যার দায়ে ২০০৬ সালে এক বছরের কারাদণ্ড পেয়েছিলেন সালমান। পরে অবশ্য জামিনে মুক্তি পান তিনি। অন্যদিকে, শিকারের পাশাপাশি সালমানকে চিঙ্কারা হত্যায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য দায়ী করা হয় সাইফ, টাবু, সোনালি এবং নীলমকে।
মামলাটির শুনানিতে আজ যোধপুর আদালতে হাজির হয়েছিলেন সালমান বাদে বাকি চার অভিযুক্ত তারকা সাইফ আলী খান, টাবু, সোনালি বেন্দ্রে এবং নীলম। ট্রাইজেমিনাল নিউর্যালজিয়া রোগের চিকিত্সার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করায় হাজিরা দিতে পারেননি সালমান। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে জিনিউজব্যুরো।
মামলার পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৭ এপ্রিল। অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের ৫১ ধারায় সালমানকে সাজা প্রদান করা হবে। আর বাকি অভিযুক্তদের সাজা প্রদান করা হবে ইন্ডিয়ান পেনাল কোডের ১৪৯ ধারায়। মামলার রায়ে প্রত্যেক তারকাকে অন্তত ছয় বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হতে পারে।
১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিং চলাকালে বিরল প্রজাতির চিঙ্কারা ও ব্ল্যাকবাক হরিণ শিকারে মেতে ওঠেন ছবিটির পাঁচ অভিনয়শিল্পী সালমান, সাইফ, টাবু, সোনালি এবং নীলম। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে মামলা হয়।
রাজস্থানের ভাওয়াড় গ্রামে দুটি চিঙ্কারা হত্যার দায়ে ২০০৬ সালে এক বছরের কারাদণ্ড পেয়েছিলেন সালমান। পরে অবশ্য জামিনে মুক্তি পান তিনি। অন্যদিকে, শিকারের পাশাপাশি সালমানকে চিঙ্কারা হত্যায় উদ্বুদ্ধ করার জন্য দায়ী করা হয় সাইফ, টাবু, সোনালি এবং নীলমকে।
মোহাম্মদপুর থানায় অনন্ত-বর্ষার পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
চিত্রনায়ক অনন্ত ও তাঁর স্ত্রী চিত্রনায়িকা বর্ষা পরস্পরের বিরুদ্ধে
গতকাল শুক্রবার মোহাম্মদপুর থানায় লিখিত অভিযোগ (সাধারণ ডায়েরি) করেছেন।
গতকাল বিকেলে অনন্ত মোহাম্মদপুর থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন, তাঁর স্ত্রী বর্ষার চারিত্রিক সমস্যা আছে। তাই তিনি বাড়ি থেকে চলে গেছেন। বর্ষা তাঁর ক্ষতি করতে পারেন, এমন আশঙ্কা থেকেই থানায় অভিযোগ করতে এসেছেন বলে জানান অনন্ত।
রাতে বর্ষা একই থানায় গিয়ে স্বামী অনন্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন, অনন্ত তাঁকে নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, গতকাল অনন্ত ও বর্ষা পরস্পরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন।
অনন্তের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি থানায় অভিযোগ করার বিষয়টি আজ শনিবার প্রথম আলো ডটকমকে নিশ্চিত করেন।
তবে বর্ষার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
২০১০ সালে ‘খোঁজ—দ্য সার্চ’ চলচ্চিত্র দিয়ে রুপালি পর্দায় হাজির হন অনন্ত ও বর্ষা। পরের বছর তাঁরা বিয়ে করেন। জুটিবদ্ধ হয়ে তাঁরা বেশ কটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
গতকাল বিকেলে অনন্ত মোহাম্মদপুর থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন, তাঁর স্ত্রী বর্ষার চারিত্রিক সমস্যা আছে। তাই তিনি বাড়ি থেকে চলে গেছেন। বর্ষা তাঁর ক্ষতি করতে পারেন, এমন আশঙ্কা থেকেই থানায় অভিযোগ করতে এসেছেন বলে জানান অনন্ত।
রাতে বর্ষা একই থানায় গিয়ে স্বামী অনন্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন, অনন্ত তাঁকে নির্যাতন করে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন।
এ ব্যাপারে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, গতকাল অনন্ত ও বর্ষা পরস্পরের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ করেছেন।
অনন্তের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি থানায় অভিযোগ করার বিষয়টি আজ শনিবার প্রথম আলো ডটকমকে নিশ্চিত করেন।
তবে বর্ষার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
২০১০ সালে ‘খোঁজ—দ্য সার্চ’ চলচ্চিত্র দিয়ে রুপালি পর্দায় হাজির হন অনন্ত ও বর্ষা। পরের বছর তাঁরা বিয়ে করেন। জুটিবদ্ধ হয়ে তাঁরা বেশ কটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
Thursday, March 21, 2013
ডায়ানার গাউনের দাম ২ লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড
প্রিন্সেস ডায়ানার ১০টি পোশাক গত মঙ্গলবার লন্ডনে নিলামে বিক্রি করা হয়েছে। এসব পোশাকের মোট দাম উঠেছে আট লাখ ৬২ হাজার ৮০০ পাউন্ড।
ডায়ানা ১৯৮৫ সালে হোয়াইট হাউসে একটি নৈশভোজে হলিউড অভিনেতা জন ট্রাভোল্টার সঙ্গে যে পোশাক পরে নেচেছিলেন—এসব পোশাকের মধ্যে সেটিও রয়েছে। সবচেয়ে বেশি দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ডে (দুই লাখ ৮১ হাজার ইউরো বা তিন লাখ ৬৩ হাজার ডলার) বিক্রি হয়েছে গাঢ় নীল মখমলের এই লম্বা গাউনটি।
১৯৮৫ সালে প্রিন্স ও প্রিন্সেস অব ওয়েলস যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন। তাঁদের সম্মানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান একটি নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন। সেই নৈশভোজে এই গাউন পরেছিলেন ডায়ানা। হলিউড তারকা জন ট্রাভোল্টা অভিনীত স্যাটারডে নাইট ফেভার-এর ‘ইউ শুড বি ড্যান্সিং’ গানটির তালে তালে তাঁর সঙ্গে নেচেছিলেন তিনি।
নিলামকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কেরি টেইলর জানান, যুক্তরাজ্যের এক ধনাঢ্য ব্যক্তি পোশাকটি কিনেছেন তাঁর স্ত্রীকে চমক দেওয়ার জন্য।
নিলামে বিক্রি হওয়া পোশাকগুলোর বেশ কয়েকটির ডিজাইনার জান্ড্রা রডস, ক্যাথরিন ওয়াকার, ব্রুস ওল্ডফিল্ড ও ভিক্টর ইডেলস্টেইন। তাঁরা সবাই ছিলেন ডায়ানার পছন্দের ডিজাইনার। অস্ট্রিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে এই পোশাকগুলো পরেছিলেন ডায়ানা। ১৯৯৭ সালে প্যারিসে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার মাত্র দুই মাস আগে মানবিক সাহায্যে তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তিনি এগুলো বিক্রি করে দেন। পোশাকগুলো কিনেছিলেন ফ্লোরিডার নারী ব্যবসায়ী মরিন রোরেচ।
নিলামকারী প্রতিষ্ঠানের একজন মুখপাত্র জানান, রোরেচকে দেউলিয়া ঘোষণার পর ২০১১ সালে কানাডায় পোশাকগুলো নিলামে তোলা হয়। কিন্তু সে যাত্রায় মাত্র চারটি বিক্রি হয়। তবে মঙ্গলবারের নিলামে সবগুলোই বিক্রি হয়েছে। একেকটির দাম উঠেছে ২৪ হাজার পাউন্ড থেকে দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত। এর মধ্যে দুটি পোশাক কিনেছে যুক্তরাজ্যের একটি জাদুঘর।
ডায়ানা ১৯৮৫ সালে হোয়াইট হাউসে একটি নৈশভোজে হলিউড অভিনেতা জন ট্রাভোল্টার সঙ্গে যে পোশাক পরে নেচেছিলেন—এসব পোশাকের মধ্যে সেটিও রয়েছে। সবচেয়ে বেশি দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ডে (দুই লাখ ৮১ হাজার ইউরো বা তিন লাখ ৬৩ হাজার ডলার) বিক্রি হয়েছে গাঢ় নীল মখমলের এই লম্বা গাউনটি।
১৯৮৫ সালে প্রিন্স ও প্রিন্সেস অব ওয়েলস যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন। তাঁদের সম্মানে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান একটি নৈশভোজের আয়োজন করেছিলেন। সেই নৈশভোজে এই গাউন পরেছিলেন ডায়ানা। হলিউড তারকা জন ট্রাভোল্টা অভিনীত স্যাটারডে নাইট ফেভার-এর ‘ইউ শুড বি ড্যান্সিং’ গানটির তালে তালে তাঁর সঙ্গে নেচেছিলেন তিনি।
নিলামকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কেরি টেইলর জানান, যুক্তরাজ্যের এক ধনাঢ্য ব্যক্তি পোশাকটি কিনেছেন তাঁর স্ত্রীকে চমক দেওয়ার জন্য।
নিলামে বিক্রি হওয়া পোশাকগুলোর বেশ কয়েকটির ডিজাইনার জান্ড্রা রডস, ক্যাথরিন ওয়াকার, ব্রুস ওল্ডফিল্ড ও ভিক্টর ইডেলস্টেইন। তাঁরা সবাই ছিলেন ডায়ানার পছন্দের ডিজাইনার। অস্ট্রিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে এই পোশাকগুলো পরেছিলেন ডায়ানা। ১৯৯৭ সালে প্যারিসে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার মাত্র দুই মাস আগে মানবিক সাহায্যে তহবিল সংগ্রহের উদ্দেশ্যে তিনি এগুলো বিক্রি করে দেন। পোশাকগুলো কিনেছিলেন ফ্লোরিডার নারী ব্যবসায়ী মরিন রোরেচ।
নিলামকারী প্রতিষ্ঠানের একজন মুখপাত্র জানান, রোরেচকে দেউলিয়া ঘোষণার পর ২০১১ সালে কানাডায় পোশাকগুলো নিলামে তোলা হয়। কিন্তু সে যাত্রায় মাত্র চারটি বিক্রি হয়। তবে মঙ্গলবারের নিলামে সবগুলোই বিক্রি হয়েছে। একেকটির দাম উঠেছে ২৪ হাজার পাউন্ড থেকে দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত। এর মধ্যে দুটি পোশাক কিনেছে যুক্তরাজ্যের একটি জাদুঘর।
সঞ্জয়ের পাঁচ বছরের জেল
ভারতের সুপ্রিম কোর্ট আজ ২১ মার্চ বৃহস্পতিবার অস্ত্র আইনের এক মামলার
রায়ে বলিউডের অভিনেতা সঞ্জয় দত্তকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন।
এ-সংক্রান্ত মামলায় এর মধ্যে মোট ১৮ মাস জেল খেটেছেন বলিউডের এই অভিনেতা।
এক খবরে জানিয়েছে এনডিটিভি।
বাড়িতে অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে অস্ত্র আইনের মামলায় সঞ্জয় দত্তকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তাঁকে চার সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১৯৯৩ সালের মার্চ মাসে মুম্বাইয়ে ধারাবাহিকভাবে বেশ কয়েকটি স্থানে ১২টি শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরিত হয়েছিল। সেসময় ওই ভয়াবহ বিস্ফোরণে মারা গিয়েছিলেন ২৫৭ জন আর ৭০০ জনের বেশি আহত হয়েছিলেন।
মুম্বাইয়ে ভয়াবহ এই সহিংসতা ঘটার পর বিস্ফোরণ মামলার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ এবং বাড়িতে অবৈধ অস্ত্র থাকার অভিযোগে ১৯৯৩ সালের এপ্রিল মাসে সঞ্জয় দত্তকে টেরোরিস্ট অ্যান্ড ডিসট্রাপটিভ অ্যাকটিভিটিস্ট অ্যাক্টের (টাডা আইন) অধীনে গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে সঞ্জয় দত্তের বাড়ি তল্লাশি করে একটি একে-৫৬ রাইফেল ও একটি লাইসেন্সহীন নাইন এমএম পিস্তল খুঁজে পেয়েছিল পুলিশ। সন্ত্রাসে সংযুক্ত থাকার অভিযোগ এবং অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করার পর মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেলে রাখা হয়েছিল।
পরবর্তী সময়ে ২০০৬ সালে টাডা আদালত সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগটি বাদ দেন। তবে আদালত তাঁকে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্জয় সুপ্রিম কোর্টে আপিল করলে ২০ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন পান সঞ্জয় দত্ত।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালের ২ আগস্ট টাডা আদালতের আদেশে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন তিনি এবং তাঁকে সেসময় পুনের ইয়ারদা জেলে পাঠানো হয়েছিল।
সঞ্জয় তাঁর স্বীকারোক্তিতে জানিয়েছিলেন, মুম্বাইয়ের ভয়াবহ বিস্ফোরণের আগে দাউদ ইব্রাহিমের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন সঙ্গী তাঁর বাড়িতে অস্ত্রসহ এসেছিলেন। তাঁদের কাছ থেকেই তিনি একটি একে-৫৬ রাইফেল নিজের পরিবারের সুরক্ষার প্রয়োজনে রেখে দেন। তবে মুম্বাই সহিংসতার পর তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ইউসুফ নালওয়ালাকে অস্ত্রটি ধ্বংস করে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। অবশ্য পরে সঞ্জয় এই স্বীকারোক্তির বিষয়টি অস্বীকার করেন।
সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি পেলেও অস্ত্র আইনের মামলায় ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে আজ ২১ মার্চ বলিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেতাকে অবৈধ অস্ত্র রাখার অপরাধে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন।
বলিউডের অভিনেতা সুনীল দত্ত ও অভিনেত্রী নার্গিস দত্ত দম্পতির ছেলে সঞ্জয় দত্ত। ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ২০০৭ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের কাছ থেকে বিশেষ সম্মাননা গ্রহণ করেছেন সঞ্জয় দত্ত।
বাড়িতে অবৈধ অস্ত্র রাখার অভিযোগে অস্ত্র আইনের মামলায় সঞ্জয় দত্তকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। তাঁকে চার সপ্তাহের মধ্যে আত্মসমর্পণের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
১৯৯৩ সালের মার্চ মাসে মুম্বাইয়ে ধারাবাহিকভাবে বেশ কয়েকটি স্থানে ১২টি শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরিত হয়েছিল। সেসময় ওই ভয়াবহ বিস্ফোরণে মারা গিয়েছিলেন ২৫৭ জন আর ৭০০ জনের বেশি আহত হয়েছিলেন।
মুম্বাইয়ে ভয়াবহ এই সহিংসতা ঘটার পর বিস্ফোরণ মামলার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগ এবং বাড়িতে অবৈধ অস্ত্র থাকার অভিযোগে ১৯৯৩ সালের এপ্রিল মাসে সঞ্জয় দত্তকে টেরোরিস্ট অ্যান্ড ডিসট্রাপটিভ অ্যাকটিভিটিস্ট অ্যাক্টের (টাডা আইন) অধীনে গ্রেপ্তার করে মুম্বাই পুলিশ। এ ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সন্দেহে সঞ্জয় দত্তের বাড়ি তল্লাশি করে একটি একে-৫৬ রাইফেল ও একটি লাইসেন্সহীন নাইন এমএম পিস্তল খুঁজে পেয়েছিল পুলিশ। সন্ত্রাসে সংযুক্ত থাকার অভিযোগ এবং অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করার পর মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেলে রাখা হয়েছিল।
পরবর্তী সময়ে ২০০৬ সালে টাডা আদালত সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগটি বাদ দেন। তবে আদালত তাঁকে অবৈধ অস্ত্র রাখার দায়ে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সঞ্জয় সুপ্রিম কোর্টে আপিল করলে ২০ আগস্ট সুপ্রিম কোর্ট থেকে জামিন পান সঞ্জয় দত্ত।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালের ২ আগস্ট টাডা আদালতের আদেশে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন তিনি এবং তাঁকে সেসময় পুনের ইয়ারদা জেলে পাঠানো হয়েছিল।
সঞ্জয় তাঁর স্বীকারোক্তিতে জানিয়েছিলেন, মুম্বাইয়ের ভয়াবহ বিস্ফোরণের আগে দাউদ ইব্রাহিমের ঘনিষ্ঠ কয়েকজন সঙ্গী তাঁর বাড়িতে অস্ত্রসহ এসেছিলেন। তাঁদের কাছ থেকেই তিনি একটি একে-৫৬ রাইফেল নিজের পরিবারের সুরক্ষার প্রয়োজনে রেখে দেন। তবে মুম্বাই সহিংসতার পর তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ইউসুফ নালওয়ালাকে অস্ত্রটি ধ্বংস করে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। অবশ্য পরে সঞ্জয় এই স্বীকারোক্তির বিষয়টি অস্বীকার করেন।
সন্ত্রাসের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ থেকে নিষ্কৃতি পেলেও অস্ত্র আইনের মামলায় ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে আজ ২১ মার্চ বলিউডের জনপ্রিয় এই অভিনেতাকে অবৈধ অস্ত্র রাখার অপরাধে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেছেন।
বলিউডের অভিনেতা সুনীল দত্ত ও অভিনেত্রী নার্গিস দত্ত দম্পতির ছেলে সঞ্জয় দত্ত। ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে ২০০৭ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিংয়ের কাছ থেকে বিশেষ সম্মাননা গ্রহণ করেছেন সঞ্জয় দত্ত।
Monday, March 18, 2013
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেল ‘পান সিং তোমার’
২০১৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করল গত বছর মুক্তি পাওয়া
বলিউডের ছবি ‘পান সিং তোমার’। আত্মজীবনীমূলক ছবিটির নামভূমিকায় অনবদ্য
অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে সেরা অভিনেতার পুরস্কার দেওয়া হয়েছে ইরফান খানকে।
মারাঠি ‘ঢং’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেয়েছেন ঊষা
যাদব। একই ছবির জন্য সেরা পরিচালকের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে শিবাজি পাতিলকে।
ইরফান খানের পাশাপাশি মারাঠি ‘অনুমতি’ ছবিতে অভিনয় করে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন বিক্রম গোখেল। ‘ভিকি ডোনার’ ছবির জন্য সেরা পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার ঝুলিতে ভরেছেন আনু কাপুর। একই ছবিতে অভিনয় করে সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রী নির্বাচিত হয়েছেন ডলি আলুওয়ালিয়া। সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রীর পুরস্কার আরও পেয়েছেন মালয়লাম অভিনেত্রী কল্পনা। জানিয়েছে এনডিটিভি।
‘কাহানি’ ছবির জন্য সেরা মৌলিক চিত্রনাট্য বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন বাঙালি বংশোদ্ভূত বলিউডের নির্মাতা সুজয় ঘোষ। সেরা বাংলা ছবি নির্বাচিত হয়েছে ‘শব্দ’। তামিল ‘বিশ্বরূপম’ ছবির জন্য সেরা নৃত্যপরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন পণ্ডিত বিরজু মহারাজ। বিনোদনমূলক জনপ্রিয় ছবির পুরস্কার পেয়েছে বলিউডের ‘ভিকি ডোনার’ ও মালয়লাম ছবি ‘ওস্তাদ হোটেল’।
‘চিটাগং’ ছবিতে ‘বলো না’ গানে কণ্ঠ দিয়ে সেরা প্লেব্যাক গায়ক নির্বাচিত হয়েছেন শংকর মহাদেবান। এ ছাড়া সেরা গানের পুরস্কারও পেয়েছে ‘বলো না’। গানটির জন্য সেরা গীতিকারের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে প্রসূন যোশিকে। সেরা প্লেব্যাক গায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন মারাঠি গায়িকা আরতি।
এ ছাড়া, ‘চিত্রাঙ্গদা’ ছবির জন্য প্রখ্যাত বাঙালি নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষ, ‘ইশকজাদে’ ছবির জন্য অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া, ‘কাহানি’, ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ ও ‘তালাশ’ ছবির জন্য অভিনেতা নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।
ইরফান খানের পাশাপাশি মারাঠি ‘অনুমতি’ ছবিতে অভিনয় করে সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন বিক্রম গোখেল। ‘ভিকি ডোনার’ ছবির জন্য সেরা পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার ঝুলিতে ভরেছেন আনু কাপুর। একই ছবিতে অভিনয় করে সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রী নির্বাচিত হয়েছেন ডলি আলুওয়ালিয়া। সেরা পার্শ্ব-অভিনেত্রীর পুরস্কার আরও পেয়েছেন মালয়লাম অভিনেত্রী কল্পনা। জানিয়েছে এনডিটিভি।
‘কাহানি’ ছবির জন্য সেরা মৌলিক চিত্রনাট্য বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন বাঙালি বংশোদ্ভূত বলিউডের নির্মাতা সুজয় ঘোষ। সেরা বাংলা ছবি নির্বাচিত হয়েছে ‘শব্দ’। তামিল ‘বিশ্বরূপম’ ছবির জন্য সেরা নৃত্যপরিচালক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন পণ্ডিত বিরজু মহারাজ। বিনোদনমূলক জনপ্রিয় ছবির পুরস্কার পেয়েছে বলিউডের ‘ভিকি ডোনার’ ও মালয়লাম ছবি ‘ওস্তাদ হোটেল’।
‘চিটাগং’ ছবিতে ‘বলো না’ গানে কণ্ঠ দিয়ে সেরা প্লেব্যাক গায়ক নির্বাচিত হয়েছেন শংকর মহাদেবান। এ ছাড়া সেরা গানের পুরস্কারও পেয়েছে ‘বলো না’। গানটির জন্য সেরা গীতিকারের পুরস্কার দেওয়া হয়েছে প্রসূন যোশিকে। সেরা প্লেব্যাক গায়িকা নির্বাচিত হয়েছেন মারাঠি গায়িকা আরতি।
এ ছাড়া, ‘চিত্রাঙ্গদা’ ছবির জন্য প্রখ্যাত বাঙালি নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষ, ‘ইশকজাদে’ ছবির জন্য অভিনেত্রী পরিণীতি চোপড়া, ‘কাহানি’, ‘গ্যাংস অব ওয়াসিপুর’ ও ‘তালাশ’ ছবির জন্য অভিনেতা নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীকে বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।
১০ বছর পর জুটি বাঁধছেন হৃতিক-কারিনা
দীর্ঘ দশ বছর পর আবারও একসঙ্গে বড়পর্দায় হাজির হচ্ছেন বলিউডের অন্যতম
জনপ্রিয় দুই তারকা হৃতিক রোশন ও কারিনা কাপুর। করণ জোহরের ‘শুদ্ধি’ ছবিতে
জুটি বেঁধে অভিনয় করবেন তাঁরা।
করণ জোহরের প্রযোজনায় ছবিটি পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন করণ মালহোত্রা। গত বছর হৃতিক অভিনীত ‘অগ্নিপথ’ ছবি উপহার দিয়েছিলেন এ প্রযোজক-পরিচালক জুটি। বিশাল বাজেটের ‘শুদ্ধি’ ছবিতে হৃতিকের অন্তর্ভুক্তি আগেই চূড়ান্ত হয়েছিল। কিন্তু তাঁর বিপরীতে কে অভিনয় করবেন তা নিয়ে দ্বিধায় ছিলেন নির্মাতারা।
‘শুদ্ধি’র কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে পছন্দের তালিকায় ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন ও কারিনা। এ দুজনের মধ্য থেকে একজনকে চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নিতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় নির্মাতাদের। অবশেষে সম্প্রতি লোভনীয় ওই চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছেন কারিনা। জানিয়েছে জিনিউজ ব্যুরো।
সর্বশেষ ২০০৩ সালে ‘ম্যায় প্রেম কি দিওয়ানি হুঁ’ ছবিতে জুটি বেঁধেছিলেন হৃতিক-কারিনা। ওই ছবিতে অভিনয়ের পর বিবাহিত হৃতিকের সঙ্গে কারিনার প্রেমের জোর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে পরবর্তী সময়ে তাঁদের এক ছবিতে অভিনয়ের জন্য রাজি করাতে পারেননি কোনো নির্মাতা। অবশেষে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন করণ জোহর। হৃতিক ও কারিনার সঙ্গে তাঁর দহরম-মহরমের কারণেই এমনটা সম্ভব হয়েছে।
চলতি বছরের নভেম্বরে ‘শুদ্ধি’ ছবির শুটিং শুরু হবে। তবে প্রেক্ষাগৃহে বসে হৃতিক-কারিনা জুটিকে দেখার জন্য আগামী বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে দর্শকদের। কারণ, ছবিটি মুক্তি পাবে ২০১৪ সালের অক্টোবরে।
করণ জোহরের প্রযোজনায় ছবিটি পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন করণ মালহোত্রা। গত বছর হৃতিক অভিনীত ‘অগ্নিপথ’ ছবি উপহার দিয়েছিলেন এ প্রযোজক-পরিচালক জুটি। বিশাল বাজেটের ‘শুদ্ধি’ ছবিতে হৃতিকের অন্তর্ভুক্তি আগেই চূড়ান্ত হয়েছিল। কিন্তু তাঁর বিপরীতে কে অভিনয় করবেন তা নিয়ে দ্বিধায় ছিলেন নির্মাতারা।
‘শুদ্ধি’র কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে পছন্দের তালিকায় ছিলেন দীপিকা পাড়ুকোন ও কারিনা। এ দুজনের মধ্য থেকে একজনকে চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত নিতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় নির্মাতাদের। অবশেষে সম্প্রতি লোভনীয় ওই চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছেন কারিনা। জানিয়েছে জিনিউজ ব্যুরো।
সর্বশেষ ২০০৩ সালে ‘ম্যায় প্রেম কি দিওয়ানি হুঁ’ ছবিতে জুটি বেঁধেছিলেন হৃতিক-কারিনা। ওই ছবিতে অভিনয়ের পর বিবাহিত হৃতিকের সঙ্গে কারিনার প্রেমের জোর গুজব ছড়িয়ে পড়ে। এ কারণে পরবর্তী সময়ে তাঁদের এক ছবিতে অভিনয়ের জন্য রাজি করাতে পারেননি কোনো নির্মাতা। অবশেষে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালেন করণ জোহর। হৃতিক ও কারিনার সঙ্গে তাঁর দহরম-মহরমের কারণেই এমনটা সম্ভব হয়েছে।
চলতি বছরের নভেম্বরে ‘শুদ্ধি’ ছবির শুটিং শুরু হবে। তবে প্রেক্ষাগৃহে বসে হৃতিক-কারিনা জুটিকে দেখার জন্য আগামী বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে দর্শকদের। কারণ, ছবিটি মুক্তি পাবে ২০১৪ সালের অক্টোবরে।
Subscribe to:
Posts (Atom)